কোড নেপোলিয়ন কি

কোড নেপোলিয়ন কি

কোড নেপোলিয়ন কি – নেপোলিয়ন ফ্রান্সে প্রবর্তিত বিভিন্ন আইন বাতিল করে সমগ্র ফ্রান্সের জন্য যে আইন সংহিতা কার্যকর করেছিলেন তা কোড নেপোলিয়ন নামে পরিচিত । কোড নেপোলিয়ন কি : ভূমিকা : নেপোলিয়নের সংস্কারগুলির মধ্যে অন্যতম ছিল ফরাসি বিপ্লবের আদর্শের প্রেক্ষিতে কোড নেপোলিয়ন প্রবর্তন। নেপোলিয়ন ফ্রান্সে প্রবর্তিত বিভিন্ন আইন বাতিল করে সমগ্র ফ্রান্সের জন্য যে আইন … বিস্তারিত পড়ুন

মেকলে মিনিট কি

মেকলে মিনিট কি

মেকলে মিনিট কি – টমাস ব্যাবিংটন মেকলে ভারতে পাশ্চাত্য শিক্ষা প্রবর্তনের দাবি জানিয়ে 1835 সালে 2 রা ফেব্রুয়ারি বড়োলাট লর্ড বেন্টিঙ্কের কাছে একটি প্রস্তাব দেন যা মেকলে মিনিট বা মেকলে প্রস্তাব নামে পরিচিত। মেকলে মিনিট কি : ভূমিকা : টমাস ব্যাবিংটন মেকলে ভারতে পাশ্চাত্য শিক্ষা প্রবর্তনের দাবি জানিয়ে 1835 সালে ফেব্রুয়ারি মাসে বড়োলাট লর্ড বেন্টিঙ্কের কাছে একটি প্রস্তাব দেন … বিস্তারিত পড়ুন

বিভিন্ন প্রাণীর রেচন অঙ্গের নাম 

বিভিন্ন প্রাণীর রেচন অঙ্গের নাম

বিভিন্ন প্রাণীর রেচন অঙ্গের নাম – প্রাণীদেহে রেচন ক্রিয়া সম্পাদনের জন্য কতকগুলি নির্দিষ্ট যন্ত্র থাকে । রেচনে সাহায্যকারী এই যন্ত্রগুলিকে রেচন অঙ্গ বলে । প্রাণীদেহে মূলত নাইট্রোজেন বিপাক জনিত রেচন পদার্থ সৃষ্টি হয় । সে কারণে অ্যামোনিয়া , ইউরিয়া ও ইউরিক অ্যাসিড রেচন বস্তু হিসেবে দেহ থেকে নির্গত হয় । বিভিন্ন প্রাণীর রেচন অঙ্গের নাম : … বিস্তারিত পড়ুন

শিরা ও ধমনীর পার্থক্য

শিরা ও ধমনীর পার্থক্য

শিরা ও ধমনীর পার্থক্য – যে সমস্ত রক্তবাহ কার্বনডাই অক্সাইড যুক্ত রক্ত বহন করে তাদের শিরা বলে । এবং যে সমস্ত রক্তবাহ অক্সিজেন যুক্ত রক্ত বহন করে তাদের ধমনী বলে । শিরা ও ধমনীর পার্থক্য : শিরা কাকে বলে : যে সমস্ত রক্তবাহ রক্তজালক থেকে উৎপত্তি লাভ করে কার্বনডাই অক্সাইড যুক্ত রক্ত বহন করে হৃৎপিণ্ডে … বিস্তারিত পড়ুন

বাংলা চিত্রকলার ইতিহাসে যামিনী রায়ের অবদান

বাংলা চিত্রকলার ইতিহাসে যামিনী রায়ের অবদান

বাংলা চিত্রকলার ইতিহাসে যামিনী রায়ের অবদান – ভারতীয় চিত্রকলার ইতিহাসে যে সকল ব্যক্তিবর্গের নাম স্বর্ণাক্ষরে লেখা আছে যামিনী রায় তাদের মধ্যে অন্যতম। ছোটবেলা থেকে গ্রাম্য প্রকৃতি ও মৃৎশিল্পীদের সাহচর্য তাঁর শিল্পীমনকে আলোড়িত করে। বাংলা চিত্রকলার ইতিহাসে যামিনী রায়ের অবদান : আরো পড়ুন – বাংলা চিকিৎসা বিজ্ঞানে কাদম্বিনী বসুর (গাঙ্গুলি) অবদান ভূমিকা : বাংলা চিত্রকলায় বিশিষ্ট শিল্পধারার … বিস্তারিত পড়ুন

বাংলা বিজ্ঞানচর্চার ইতিহাসে জগদীশচন্দ্র বসুর অবদান

বাংলা বিজ্ঞানচর্চার ইতিহাসে জগদীশচন্দ্র বসুর অবদান

বাংলা বিজ্ঞানচর্চার ইতিহাসে জগদীশচন্দ্র বসুর অবদান – বাংলা বিজ্ঞানচর্চার ইতিহাসে যার নাম সর্বাগ্রে স্মরণ করা হয় তিনি হলেন আচার্য জগদীশচন্দ্র বসু। তিনি বিজ্ঞানের নানাবিধ গবেষণা ও প্রয়োগের মাধ্যমে বিশ্বের দরবারে বিজ্ঞান চর্চার ক্ষেত্রকে প্রসারিত করেন। বাংলা বিজ্ঞানচর্চার ইতিহাসে জগদীশচন্দ্র বসুর অবদান : ১৮৫৮ সালের ৩০ শে নভেম্বর আচার্য জগদীশ চন্দ্র বসু তৎকালীন বঙ্গদেশের বিক্রমপুরে (যা … বিস্তারিত পড়ুন

আরোহণ ও অবরোহণ পদ্ধতি আলোচনা করো

আরোহণ ও অবরোহণ পদ্ধতি আলোচনা করো

আরোহণ ও অবরোহণ পদ্ধতি আলোচনা করো – ভূপৃষ্ঠের কোনো নীচু স্থান উঁচু ভূমিতে পরিণত হলে  তাকে আরোহন বলে ।অপরদিকে ভূপৃষ্ঠের কোনো উঁচু স্থান নীচু ভূমিতে পরিণত হলে  তাকে অবরোহন বলে । আরোহণ ও অবরোহণ পদ্ধতি আলোচনা করো : আরোহণ কাকে বলে : ভূপৃষ্ঠের কোনো নীচু স্থান প্রাকৃতিক শক্তির দ্বারা সঞ্চয়প্রাপ্ত হয়ে উঁচু ভূমিতে পরিণত হলে  … বিস্তারিত পড়ুন

চিরস্থায়ী বন্দোবস্ত সম্পর্কে আলোচনা করো। 

চিরস্থায়ী বন্দোবস্ত সম্পর্কে আলোচনা করো।

চিরস্থায়ী বন্দোবস্ত সম্পর্কে আলোচনা করো – আজকের পর্বে আমরা তোমাদের সাথে আলোচনা করলাম ইতিহাসের খুবই গুরুত্বপূর্ণ টপিক চিরস্থায়ী বন্দোবস্ত নিয়ে । চিরস্থায়ী বন্দোবস্ত সম্পর্কে আলোচনা করো : আরো পড়ুন – রায়তওয়ারি বন্দোবস্ত কি আলোচনা কর চিরস্থায়ী বন্দোবস্ত কি : ব্রিটিশ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি 1765খ্রি: মুঘল সম্রাট শাহ আলমের কাছ থেকে বাংলা, বিহার, উড়িষ্যার দেওয়ানি লাভ … বিস্তারিত পড়ুন

প্রথম বিশ্বযুদ্ধের কারণগুলি আলোচনা করো

প্রথম বিশ্বযুদ্ধের কারণগুলি আলোচনা করো | Causes of the First World War

প্রথম বিশ্বযুদ্ধের কারণগুলি আলোচনা করো – আজকের পর্বে আমরা তোমাদের সাথে আলোচনা করলাম প্রথম বিশ্বযুদ্ধের কারণগুলি নিয়ে । প্রথম বিশ্বযুদ্ধের কারণগুলি আলোচনা করো : আরো পড়ুন – দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের কারণ ও ফলাফল প্রথম বিশ্বযুদ্ধের কারণ : (ক ) অতৃপ্ত জাতীয়তাবাদ : ঊনবিংশ শতাব্দীর শেষ দিক থেকে ইউরোপীয় রাষ্ট্রগুলির মধ্যে প্রবল ঔপনিবেশিক প্রতিদ্বন্দ্বিতা ,পারস্পরিক সন্দেহ , … বিস্তারিত পড়ুন

ভারতের ষোড়শ মহাজনপদ । Indian 16 Mahajanapadas

ভারতের ষোড়শ মহাজনপদ

ভারতের ষোড়শ মহাজনপদ – খ্রিস্টপূর্ব ষষ্ঠ শতকে  উত্তর ভারত ষোলটি ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র রাষ্ট্রে বিভক্ত ছিল। এই ষোলটি রাষ্ট্রকে একত্রে বলা হয় ষোড়শ মহাজনপদ । ভারতের ষোড়শ মহাজনপদ : মহাজনপদ রাজধানী বর্তমান অবস্থান কাশী বারাণসী বেনারস কোশল শ্রাবস্তী বা কুশবতী অযোধ্যা অঙ্গ চম্পা পূর্ব বিহার মগধ প্রথমে রাজগৃহ, পরে পাটলিপুত্র দক্ষিণ বিহার বৃজি বৈশালী উত্তর বিহার মল্ল … বিস্তারিত পড়ুন